ত ভিউয়ার্স চলে আসলাম নতুন একটি ইনফরমেশন নিয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আশাকরি সবাই ভালো আছেন এবং সুস্ত আছেন। ত চলুন এবার কাজের কথায় যাই। আলি এক্সপ্রেস এ শপিং এর চিন্তা সবার মনের মাঝেই থাকে। তারপরও বিদেশি অনলাইন শপিং সাইট সবাই চায় বিদেশ এর জিনিস ব্যাবহার করতে। বিদেশ থেকে কোন পন্য কিনবেন এটা অনেকেরই আশা থাকে। কিন্তু পেমেন্ট করার সুযোগ না থাকার কারনে অনেকেই আলিএক্সপ্রেস থেকে পন্য কিনতে পারেন না। সেজন্য অনেকে ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপ থেকে পন্য আনান বেশি দামে ডলার কিনে। যেখানে ডলারের মূল্য ৮৫ টাকা সেখানো গ্রুপ গুলো ১০০ টাকা করে ডলার দেয় আবার পন্য ডেরিভারির জন্য অলাদা কুরিয়ার ফি নেয় ১০০ টাকা। এ যেন গলাকাটা খরচ।
অনেকে আবার ওয়েবমানি দিয়ে পন্য কিনতে চান। কিন্তু বাংলাদেশে অনেকেই ওয়েবমানি দেওয়ার কথা বলে প্রাতারনা করে । বিকাশে টাকা পাঠালে ফোন বন্ধ রেখে ঠকায়। কি দরকার এসব রিস্ক নেয়ার আজ আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে নিজের দেশে বসে নিজে নিজে শপিং করবেন বা প্রডাক্ট কিনবেন কারো সাহায্য ছাড়া। তবে তার আগে বলে নেই যাদের ভিসাকার্ড অথবা মাষ্টারকার্ড নাই নাই তারা অবশ্যই পাসপোর্ট করে রাখবেন। কারন পাসপোর্ট অনেক গুরত্বপূর্ন বিষয়। পাসপোর্ট ছাড়া কোনো কিছুই সম্ভব নয়।
অনেকে আবার ওয়েবমানি দিয়ে পন্য কিনতে চান। কিন্তু বাংলাদেশে অনেকেই ওয়েবমানি দেওয়ার কথা বলে প্রাতারনা করে । বিকাশে টাকা পাঠালে ফোন বন্ধ রেখে ঠকায়। কি দরকার এসব রিস্ক নেয়ার আজ আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে নিজের দেশে বসে নিজে নিজে শপিং করবেন বা প্রডাক্ট কিনবেন কারো সাহায্য ছাড়া। তবে তার আগে বলে নেই যাদের ভিসাকার্ড অথবা মাষ্টারকার্ড নাই নাই তারা অবশ্যই পাসপোর্ট করে রাখবেন। কারন পাসপোর্ট অনেক গুরত্বপূর্ন বিষয়। পাসপোর্ট ছাড়া কোনো কিছুই সম্ভব নয়।
বাংলাদেশের নিয়ম অনুযায়ী আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে বাইরের দেশে কিছু কিনতে যান অথবা বাইরের দেশে টাকা নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ডলার এন্ডাস করতে হবে। আর ডলার এন্ডস পাসপোর্ট ছাড়া সম্ভব নয়। সেজন্য পাসপোর্ট খুবই দরকারি।
যারা আলি এক্সপ্রেস থেকে কেনাকাটা করতে যান তারা পাসপোর্ট করবেন, এরপর বাংলাদেশের ৪ টি(মিড্যলান্ড, ইবিএল, সাউথিষ্ট ব্যংক, এবং এবি ব্যাংক) ব্যাংকের যে কোন একটি ব্যংকে গিয়ে বলবেন আপনার একটা প্রিপেইড ডুয়েল কারেন্সে কার্ড লাগবে। তারা আপনাকে সকল ফর্ম দিয়ে আপনাকে আবেদন করতে বলবে। আবেদন শেষে আপনি আপনি কার্ড পাবেন। তবে এখানে একটা কথা বলে রাখা ভালো , যদি আপনি কাষ্টমাইড কার্ড নেন মানে যদি কার্ডের উপরে আপনার নাম লেখা কার্ড নিতে চান তাহলে ৭দিন পর কার্ড পাবেন। আর যদি আপনি ইন্সটান্ট কার্ড নেন তাহলে সাথে সাথে আপনাকে কার্ড দিয়ে দিবে। তারপর আপনার পাসপোর্ট এ এন্ডাসমেন্ট এর সিল লাগিয়ে দিবে। এখানে একটা কথা বলে রাখ্ ব্যাংক আপনাকে ফুল ১২হাজার ডলার ই এন্ডাস করে দিতে চাইবে। খবরদার এই ফাদে পা দিবেন না। তাহলে বিদেশে গেলে কোনো টাকা ক্যারি করতে পারবেন না। সব কার্ডেই নিয়ে যেতে হবে। এমন কি অন্য ব্যংকের কার্ডও ডলার নিতে পারবেন না। কারন একজন ব্যাক্তি সর্বচ্চ ১২ হাজার ডলার নিতে পারে এন্ডাস করে। সেজন্য আমি মনে করি ২ হাজার ডলার এর বেশি এন্ডাস করা উচিত না।
ডলার এন্ডাস করা হলে চলে আসবেন বাসায়। তারপর অপেক্ষার পালা। কখন একটিভ হবে আপনার কার্ড। ডলার এন্ডোস হতে সাধারনত ৩ দিন লাগে। অনেকসময় ২৪ ঘন্টার আগেই একটিভ হয়ে যায়। আর ডলার যেদিন লোড করবেচন সেদিন রাতের মধ্যেই লোড হয়ে যাবে। কত ডলার আছে সেটা আপনার ব্যংকের কল সেন্টারে ফোন দিলেই জানতে পারবেন। অপনারা যারা এখনো কনফিউশনে রয়েছেন তারা নিচের ভিডিও টি দেখে নেন।
0 Comments